৩১ অক্টো, ২০২০

ভূকম্পন~ক‌বিতা

‌লেখক  বের‌সিক
(আল্ কুরআন, সুরা যিলযাল অবলম্ব‌নে )

আল্লাহ বড়ই রহিম রহমান  ।
 ইসরাফিল আঃ শিংগায় ফুঁ‌কিব‌ে যখন,
পৃথিবীর হই‌ব‌ে প্রবল কম্প‌ন। 
বের করে দিবে সে তার সব ধন।

 মানুষ বলিবে হায়, এর কি হল? 
আল্লাহ বলিবে,  তোমার বৃত্তান্ত বল ।
 জী‌বিত কা‌লে কে কি করেছিল সে ব‌লি‌বে ।
ভিন্ন ভিন্ন দলে মানুষ  কর্মফল জানিবে ।

অ‌তি ক্ষুদ্র  সৎ ও অসৎকর্ম বাদ কিছু ন‌া‌হি যা‌বে।
তারই বি‌নিম‌য়ে বে‌হেস্ত দোযখ মি‌লি‌বে ।
তাই  এখনই সকলকে সতর্ক হই‌তে হ‌বে ।
**************     ***********
পৃথিবী ধ্বং‌সের কাল্প‌নিক ভি‌ডিও

 
 

২৬ অক্টো, ২০২০

অবাধ্যতার প‌রিনাম~ ক‌বিতা (সুরা ইয়াসিন ২-৩১)

‌লেখক ~ বের‌সিক
 (আল কুরআন,সুরা ইয়া‌ছিন~ ২ হ‌তে ৩১ অবলম্ব‌নে)

পরম দাতা দয়ালু আল্লাহর না‌মে ।
জ্ঞানগর্ভ কুরআ‌নের কসম ক‌রে ,ব‌লেন র‌বে
 রাসুল তোমায় কিতাব দিলাম
 অসাবধানী‌দের বোঝা‌তে হ‌বে ।
ভুল প‌থে দৃঢ় হ‌লে ,আল্লাহ তা‌তে সহজ ক‌রে,
‌বিশ্বাসীরাই উপ‌দেশ মা‌নে ,সত্যের প‌থে জীবন গ‌ড়ে।
জীবন মৃত্যু হুকুম আল্লাহর,কর্ম লি‌পি থাক‌বে সবার
‌বিশ্বাসী‌দের কর‌বে ক্ষমা,‌দি‌বেন তা‌দের পুরস্কার।
একদা এক বস্ত‌ি‌তে দি‌লেন দু'জন রাসুল পা‌ঠি‌য়ে,
তৃতীয় জন পা‌ঠি‌য়ে তা‌দের শ‌ক্তি দি‌লেন বা‌ড়ি‌য়ে।
মানল না তো বস্তিবাসী রাসুল‌দের ঐ সত্য বাণী,
হা‌বিব নাজ্জার এ‌সে বলল,‌তোমরা মান,আ‌মিও মা‌নি ।
‌যে আল্লাহ জীবন দি‌লেন,তারই কা‌ছে যে‌তে হ‌বে,
রাসুলরা  তো চায়না কিছু,হ‌বে না‌কো কিছু দি‌তে।
অন্য কাউকে মাবুদ মানলে,পাব না তো বিপদেতে 
এমন করলে পড়ব মোরা মহা বিভ্রান্তিতে ।
পাথর মেরে তারা তাকে হত্যা করলো যখন,
আল্লাহ তাকে বেহেস্তে তে পাঠিয়ে দিলেন তখন। 
তার পর এক ভীষন শব্দে ধ্বংস হলো বস্তিবাসী,
আল্লাহ তাদের জীবন নিলেন তারা ছিল মহা পাপী।
যখনই রাসুল এসেছে ভবে,ঠাট্টা-বিদ্রুপ করেছে তবে। 
আল্লাহ ও সব প্রজন্মকে ধ্বংস করে দিয়েছেন সবে। 

২৫ অক্টো, ২০২০

আমার ক‌ভিড১৯ আক্রান্ত কালীন সময়

বউ মার উপ‌দেশ :
    আমার আগে থেকে ধুলাবালি, ঠান্ডা এলার্জি মানে খুসখুসে কাশি, কফ এগুলো থাকার কারণে প্রথমদিকে কিছু বুঝতে পারিনি। স্ত্রীর জ্বর মাথা ব্যাথা। শাশুড়ির জ্বর মাথাব্যথা ,শ্যালিকার শরীর ভালো নেই আরও কিছু দিন আ‌গে থে‌কে। যখন আমার জ্বর মাথা ব্যাথা শুরু হল তখন সন্দেহ হল। প্যারাসিটামল খেয়ে জ্বর সাময়িক কমতে থাকল। কিন্তু শরীর সবার  দুর্বল হতে লাগলো। খেতে থাকলাম মসলা দেওয়া গরম পানি, লেবু, চা। ‌দি‌নে ৪/৫ বার ।
বৌমা ঔষধের তালিকা পাঠিয়েছে সে অনুযায়ী জ্ব‌রে প্যারাসিটামল পাতলা পায়খানায় স্যালাইন। শেষের দুর্বলতায় মাল্টিভিটামিন। 
বাড়ি থেকে বের হওয়া বন্ধ 14 দিন কভিড ১৯ টেস্ট এ পজিটিভ আসার পর হাসপাতাল থেকে জানালেন। মাস্ক পড়া ছিল বাধ্যতামুলক ।
সময় কাটানো খুবই কষ্টকর। 23 দিন পর দ্বিতীয় দফায় কভিড টেস্ট করালাম। এবারে রেজাল্ট নেগেটিভ আসলো। শরীর খুব দুর্বল। 35 দিন পর অফিসে যোগদান করলাম। এ সময়টা গ্রামের বাড়িতে সময় কাটিয়েছি। চেষ্টা করেছি সাথে থাকা ছোট ছেলেটা যেন আক্রান্ত না হয়। আলহামদুলিল্লাহ ছোট ছেলেটা ভালোই ছিল এবং ভালো আছে। 

২৪ অক্টো, ২০২০

দোয‌খের পানীয়~ ক‌বিতা

‌লেখক ~ বের‌সিক
(আল্ কুরআন,সুরা আল কাহফ ২৭~৩২ অবলম্ব‌নে)
 
 
~~~~
পরম দাতা দয়ালু আল্লাহর নামে। 
শুরু করিলাম কবিতার চরণে।
আল্লাহর আদিষ্ট বিষয়ে মনোযোগে পড়ো। 
তার বাণী বদলানোর ক্ষমতা নাই কারো। 
একমাত্র তাঁরই আশ্রয়ের আশা করতে পারো। 
যারা সকাল-সন্ধ্যায় ডাকে রবের সন্তুষ্টির তরে,
পার্থিব শে‌াভা কামনার্থীদের অনুসরণ করিও না, আল্লাহকে ছে‌ড়ে। 
যার ইচ্ছা আদিষ্ট বিষয় মান্য করে। 
জালেমদের দোযখের  আগুন রাখিবে ঘিরে। 
 গলিত ধাতুর ন্যায় পা‌নি  দেওয়া হবে তারে। 
এ পানি মুখমন্ডল দিবে বিদগ্ধ করে। 
যারা ঈমান এনেছে কাজ করেছে ভালো। 
তারা মনের আনন্দে  পাবে বেহেশতের আলো। 

যাতে থাকিবে নদনদী,স্বর্ণের কঙ্কণ,মিহি সুতার বসন ,

থাকিবে না কোনো কালিমার কালো ও শয়তান 


 

২৩ অক্টো, ২০২০

মনের বাসনা~ক‌বিতা

‌লেখক~ বের‌সিক
(সুরা ফা‌তিহার অনুবাদ অবলম্ব‌নে)

শয়তান হ‌তে তোমার কা‌ছে  আশ্রয় চাই আ‌মি,
‌হে দয়াময় রহমান রহিম তু‌মি ।।
‌হে রব সব প্রসংশা তোমারই ক‌রি আ‌মি ,
তু‌মি পরম দয়াময় ,অ‌তি দয়ালু জা‌নি
বিচার দিনের মালিক মা‌নি ।
‌তোমারই ইবাদত করি,
সাহায্য চাই তোমারই ।
চালাও সে সরল প‌থে আমা‌রে,
তা‌দের প‌থে, পুরস্কৃত ক‌রেছ যা‌দে‌রে।
তা‌দের প‌থে নিও না মো‌রে, 
অ‌ভিশপ্ত আর পথভ্রষ্ট হ‌য়ে, 
যারা প‌থে প‌থে ঘো‌রে ।

২২ অক্টো, ২০২০

স্মৃতি - কবিতা

লেখক - বেরসিক-. সময়কাল ১৯৮৪

হে অম্লান অক্ষয়ী স্মৃতি, 
তুমি আবহমান কাল ধরে, 
মানব মানস পটে জাগরুক থেকে
ঝরিয়েছ অশ্রু, ফুটিয়েছ হাঁসি অধরে। 
তুমি অতীত বরতমানের যোগ সুত্র,
তুমি আনন্দ, তুমি বেদনা মানব মনে।
কাজে উদ্দৌম আর হতদ্দৌম সৃষ্টিতে
তুমি অগ্রনী ভুমিকা কর পালন।
আমারে দিও তুমি প্রান শক্তি
শুধু মোর এই নিবেদন। 

১৯ অক্টো, ২০২০

আশা - কবিতা

লেখক -বেরসিক       সময়কাল১৯৮৪


হে মায়াবিনি আশা,
তোমার কোহেলিকা মহে 
আজ ও বেঁচে আছি এ ভবে,
তুমি বন্ধু, তুমি প্রিয়তমা নিঃসন্ধেহে।

তুমি পথ হারার দাও পথের সন্ধান, 
তুমি মুমূর্ষুর দাও প্রান। 
দুঃখের দিনের তরী তুমি,
তুমি হতাশার যান। 

হে প্রানবন্ত আশা, 
তোমার কুহুকে চলেছি ভেসে
কঠিন প্রস্তর প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে,
পৌঁছাবে কি মরে ? 
মনের কিনারে ভেসে থাকা 
ক্ষীণ আশার পাশে। 

তোমার মহে জগতের কে না ছুটেছে
ছাত্রের অধ্যায়ন,তাঁতীর বয়ন,
কর্মীর কর্ম ,ধার্মীকের ধর্ম
সবই তো তোমার মাঁয়ার বাঁধন ,
হে ছলনাময়ী, 
তোমার পরাজয় যেখানে 
আমাদের মরন সেখানে। 
তবুও হে মায়াবিনী আশা 
তোমারে  রাখিব স্মরনে। 


১৬ অক্টো, ২০২০

Kobita abrity



Kobita Abrity

Dr. Jakir Nayek

 

 

 Dr.Jakir Nayek er Islamic lecture



Kobita Abriti- Yamin

 

 

Kobita Abriti- Yamin

সুখের সন্ধানে- কবিতা

লেখক- বেরসিক         ১৯৮৫ সন

সুখের লাগিয়া হয়রান তুমি, 
কোথায় পাবে সুখ? 
আত্ন -তৃপ্তি  অনুভবে
দেখবে সুখের মুখ। 
অসীমের মাঝে তারে 
খুঁজো নাকো প্রান পণে। 
তার খোঁজে  যেথা যাবে,
শুধু ছায়া দেখতে পাবে আপন মনে। 
অট্টালিকায় থাকে যে জন,
মনে করো না, সুখি সে জন,
অধিক পাওয়ার  আশায় হয়তো 
অস্থির তার মন। 
কুঁড়ে ঘরে থেকেও যদি
সুখ পেতে চাও, 
যা চেয়েছ,আর যা পেয়েছ 
তাতেই তৃপ্ত হও। 

প্রতিশ্রুতি-কবিতা

লেখক- বেরসিক ১৯৮৪-৮৫

হে মহান স্বাধীনতা, তুমি বহু যুগের সাধনা,
শত মা-বোনের অশ্রুসিক্ত, বাষ্পাপ্লুত হ্রদয়ের বাসনা। 

শত শহিদের রক্তে রাঙ্গিয়ে, উড়ায়ে রঙ্গিন পতাকা,
মুক্ত করেছ পরাধীনতা, হে মহান স্বাধীনতা। 
তোমার শুভাগমনে, জাগিল মনে নতুন  উদ্দীপনা । 
শত সহস্র প্রতিজ্ঞা  মনে, অম্লান রাখিব তোমারে 
হে মহান স্বাধীনতা। 
 
See the source imageImage result for Bangladesh flag PNG

বেরসিকের পেনশন( Pension of witless)

 বেরসিক নাম যেন কেমন কেমন। তবে এটা তার আসল নাম নয়। কলেজ জীবন এ বন্ধুদের দেওয়া নাম। নতুন বছরে নতুন নামে ডাকা হবে তালিকায় পাওয়া নাম। বন্ধুরা লিখেছে - ছাত্র ভালো "বেরসিক"।

  শিশুকাল Childhood ঃ গ্রামের সবুজ  ঘন বনে ঘেরা ছোট্র কুটিরে কোন এক সোমবারে (মায়ের মুখ থেকে শুনা)  জন্ম বেরসিকের।সম্ভবতঃ ১৯৬৩ সন।বয়স যখন ৪/৫ বছর ভর্তি করা হল মাদ্রাসায়  ইসলামী শিক্ষার সাথে বাল্য শিক্ষা।  দাদা ও বাবা প্রথম শ্রেণীতে পড়া কালিন একদিন পর পর কলেরায় মারা যান। মা এবং দু'বছরের বড়ো ভাই এ-র তদারকিতে সংসার চলতে থাকে ,সংসারে সদস্য পাঁচ ভাই দুবোন । তিন মাস পরে ছোট ভাই মারা যায়। ১৯৭৩ সনে বন্যায় ফসলের ক্ষতি হওয়ায় দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। আল্লাহ সে সময় তাদের সহায় হন।

স্কুল জীবন (School Life) : বাড়ী থেকে দুই কিলোমিটার দুরে প্রাথমিক  বিদ্যালয়ে পড়াশুনা। প্রতিবারের মতো এবারও শ্রেনীতে প্রথম ও ৫ম শ্রেনীর বৃত্তি পেল। পায়ে জুতা ছাড়াই চলল ৮ম শ্রেনী পর্যন্ত।  এবার ও বৃত্তি পেল। অবদান মা, বড়ো ভাই এবং শিক্ষক গণের। বেরসিক অনেকটা বোকা ও ছিল।
এস এস সি পরীক্ষার সময় কোন এক পীর সাহেব আসলেন স্কুলের সবাইকে বলা হল হুজুরকে ছালাম কর। বেরসিক ও করল। তার প্রিয় কাশেম স্যার ছিলেন এ কাজের ভূমিকায়। যা হোক পরীক্ষা হয়ে গেল। রেজাল্ট প্রথম বিভাগ।

কলেজ জীবন(College Life):
 তার এটা একটু কষ্টের জীবন ছিল।
১৯৭৯ সনে  এসএসসি পাশ করার পরে রাজবাড়ী সরকারী কলেজে ভর্তি হল। আত্নীয় বাড়ি, হোস্টেল এবং লজিং(সূর্যনগর)  থেকে ক্লাস করার ৪ মাস পরে বুঝল ভাবে পড়াশুনা সম্ভব নয়। বালিয়াকান্দি কলেজের অফার ফ্রি থাকা খাওয়া সহ লেখাপড়া করা যাবে।যে কথা সেই কাজ বালিয়াকান্দি কলেজে পুনরায় ভর্তি। ক্লাস চলতে থাকল  ৭ কিলোমিটার পায়ে হেটে বা বাইসাইকেলে। তার পরে একটি লজিং যা তিন মাস থাকা সম্ভব হয়েছিল। 


২য় পর্ব-
৭ কিলোমিটার হেঁটে, বাইসাইকেলে, পেয়িং গেস্ট থেকে অনেক কষ্টে  এইস এস সি  পরীক্ষা হয়ে গেল। ফলাফল দ্বিতীয় বিভাগ। এ্ই ফলাফলে যথেষ্ট সহযোগিতা করেছিল কিরন চৌধুরী। তবে কিরনের বোন মুসলিম হলেও কিরন অমুসলিম অবস্থায় মারা যাওয়ায় বেরসিকের মাঝে মাঝে  মন খারাপ হয়ে যায়।
এর পর অনার্সে ভর্তি কাহিনী আরও মজার তা লিখব অন্য দিন।


 ৩য় পর্ব
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন ও ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে দুইবার ফোন করেছিল পরিচিত একজনকে। ফলাফল জানায়নি। পরে পাংশা বিশ্ববিদ্যালয়ে          বি-এসসি ও ঢাকা টিটি কলেজ হতে বি-এড করে শিক্ষকতা করতে থাকে। এরই মধ্যে সরকারী চাকুরী হওয়ায় যোগ দেয় চাকুরীতে। আশা চাকুরী শেষে অবসর ভাতা পাওয়া যাবে।এখন পেনশনের জন্য টেনশন হল কোন হারে পাবে। সরকার মহা বিপদে। একবার বলছে, পুরো পাওনা একবারে, কখনো বলছে অর্ধেক নগদ অর্ধেক কিস্তিতে আবার কখনো বলছে পুরোটাই কিস্তিতে দিবে।বেরসিক এখন সেনাবাহিনীর পেনশন নিয়ে ব্যস্ত।
চলবে-

শিশুর ভাবনা -ছড়া

লেখক -বেরসিক     

খুকু যায় স্কুলে 
বই নিয়ে বগলে,
স্কুলে যায় আর 
মনে মনে ভাবে,
লেখাপড়া শিখে 
সে ডাক্তার হবে। 
ভাবিতে ভাবিতে সে
এসে গেছে স্কুলে, 
ভাবনাটা থেমে গেল
ছেলেদের গোলমালে। 
See the source image

বিজয় দিবস -কবিতা

লেখক- মো: জালাল উদ্দিন ;    ১৯৮৪ (ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে ৮৮-৮৯ সেশনে প্রকাশিত) 

হে খোদা!  আমার সন্তানদের 
তুমি সুখে রেখ,
ঘর ছেড়েছে যার তরে,
তাদের সে আশা পুরন করে
ফিরিয়ে দিও ঘরে। 
এই ত মা তাদেরই হয়ে 
আমি ফিরেছি তোমার ঘরে। 
বাবা, কে তুমি?  কি নাম তোমার? 
তোমার ছেলের রক্তে মাখা,
বিজয় দিবস ষোলই ডিসেম্বর। 

Feartured Post

কর্মের ফলাফল নিয়তের উপর নির্ভর করে।

  কর্মের ফলাফল নিয়তের উপর নির্ভর করে।

জনপ্রিয় পোস্ট