১৮ জুল, ২০২৪

কোটা সম্পর্কে আমাদের

 


  অনেকের - ই ধারনা নেই ,!!!

তাই আসুন কোন চাকরিতে কত পার্সেন্ট কোটা

      তা জেনে নেওয়া যাক- !!! 


বিসিএসে কোটার বিন্যাসঃ

----------------------------------

মুক্তিযোদ্ধার কোটাঃ ৩০%

নারী কোটাঃ ১০%

জেলা কোটাঃ ১০%

উপজাতি কোটা ৫%

প্রতিবন্ধি কোটা ১%

-----------------------------

মোটঃ ৫৬% কোটা।


 বিসিএসে ৫৬% কোটা মানে 

প্রতি ১০০টি ক্যাডার পোস্টে

 সাধারণ মেধাবীদের থেকে

 চাকরি পায় ১০০-৫৬=৪৪ জন।


১ম ও ২য় শ্রেণী নন ক্যাডার 

জবে কোটার বিন্যাসঃ

----------------------

মুক্তিযোদ্ধার কোটাঃ ৩০%

নারী কোটাঃ ১৫%

জেলা কোটাঃ ১০%

উপজাতি কোটা ৫%

প্রতিবন্ধি কোটা ১%

-----------------------------

মোটঃ ৬১% কোটা 

 এখানে কোটাবিহীন সাধারণ চাকরিপ্রার্থীরা পায় 

 ১০০-৬১=৩৯ টি পদ।


** ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর জবে কোটা ৭০% মাত্র

** রেলওয়েতে কোটা ৮২% মাত্র।


প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে কোটার বিন্যাসঃ

-----------------------------

নারী কোটা ৬০%,  now 0%

মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩০%, now 5%

পোষ্য কোটা ৫%, ০%

 অনগ্রসর জাতি  now ১%

প্রতিবন্ধি কোটা ১%, now 1%

------------------------

মোটঃ ৯৬% কোটা, 

 এখানে ১০০টি পোস্ট থেকে সাধারণ মেধাবীরা চাকরি পায় মাত্র ৪টি পদে! 


(তথ্যে যদি কোন ভুল থাকে 

সংশোধন করে দেবেন প্লিজ)

চাকুরী কোটা সংস্কার ক্লিক করুন। 


নতুনভাবে কোটা সংস্কার :-

সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে ৫৬% কোটা বিদ্যমান ছিল। দীর্ঘদিন ধরেই মেধাকে গুরুত্ব না দিয়ে কোটা ব্যবস্থায় নিয়োগ চলছিল। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ৮০% পর্যন্ত কোটার ভিত্তিতে নিয়োগ চলতো। কোটা ব্যবস্থা এক রকম ৭% এ নামিয়ে এনে সরকারি এখন মেধাকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে- নতুন কোটা প্রজ্ঞাপন জারি ২০২৪ 

কোটা মূলত কি? কোটা মূলত অনগ্রসর গোষ্ঠিকে এগিয়ে নেয়ার একটি মাধ্যম চাকরির ক্ষেত্রে কোটা ব্যবস্থা রাখায় যাতে অনগ্রসর জনগোষ্ঠি তাদের জীবন যাপনের ক্ষেত্রে পিছিয়ে না থাকে। এজন্য জেলা কোটা, নারী কোটা, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কোটা এবং মুক্তিযোদ্ধা কোটা চালু ছিল এবং এ কোটা ব্যবস্থা আন্দোলন সংগ্রামে তরুনদের জীবনের বিনিময়ে বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে সরকার। কোর্টের রায়ের আলোকে কোটা ব্যবস্থাকে ৫৬% হতে কমিয়ে এখন ৭% এ আনা হয়েছে।

নতুন প্রজ্ঞাপনে কোটা ব্যবস্থা কেমন? সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান সহ কর্পোরেশনগুলোতেও সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে ৯-২০ গ্রেডের সকল নিয়োগে ৭% কোটা অনুসরণ করা হবে এবং অবশিষ্টাংশ ৯৩% মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ করা হবে। ৭% কোটার মধ্যে ৫% মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য রাখা হয়েছে এবং ১% প্রতিবন্ধী ও ৩য় লিঙ্গের মানুষদের জন্য এবং ১% ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের জন্য রাখা হয়েছে। এখানে নারী কোটা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনিদের জন্য কোন কোটা রাখা হয়নি। নতুন কোটার প্রজ্ঞাপনের অনতিবিলম্বে কার্যকর করার কথা বলা হয়েছে অর্থাৎ চলতি মাসের ২৩ তারিখ হতে কার্যকর হবে। এখন কোটা সংক্রান্ত পূর্বের সকল আদেশ /পরিপত্র বা যে কোন আইন বাতিল বলে গন্য হবে।

চলমান নিয়োগগুলো কি নতুন পরিপত্র মোতাবেক হবে? না। যেহেতু নতুন আইন চলতি মাস হতে কার্যকর হয়েছে তাই পূর্বের চলমান নিয়োগ পূর্বের কোটা পদ্ধতি অনুসারেই চলবে। সার্কুলারে উল্লেখিত শতার্বলী অনুসারে চলমান বা পূর্বের নিয়োগ গুলো কার্যকর হবে। নতুন আইন নতুন সার্কুলার বা সরাসরি নতুন নিয়োগের ক্ষেত্রে কার্যকর হইবে। যে সকল নিয়োগের রেজাল্ট হয়নি সেগুলোও পূর্বের নিয়োগ বিধি এবং কোটা বিধি অনুসানেই কার্যকর হবে।

কোটা নিয়ে নতুন প্রজ্ঞাপন জারি ২০২৪ । চলতি মাসের ২৩ তারিখ হতেই নতুন কোটা পদ্ধতি চালু হবে

নতুন কোটার প্রজ্ঞাপন ইতোমধ্যে কার্যকর হয়েছে। কোটা ব্যবস্থার কার্যকর হওয়া জরুরী ছিল যা রক্তাক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে।



শিক্ষার হার যত বেশি সেই জেলায় মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ বেশি পাবে। জেলা কোটা বাতিল হওয়ার ফলে পিছিয়ে থাকা জেলা হতে কম লোক নিয়োগ পাবে। সরকার চাইলে জেলা কোটা বা নারী কোটা যোগ করতে পারে। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধা কোটায় পরিবর্তন বা সংস্কার আনতে পারে। এটি যেহেতু পলিসি নির্ধারণীর বিষয় তাই এটি পক্ষে বা বিপক্ষে কোন আইন প্রয়োগ করা যাবে না।

মেধামুক্তিযোদ্ধার সন্তানমুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনীনারী কোটাজেলা কোটাক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীআনসার কোটা ও অন্যান্যপোষ্য কোটাপ্রতিবন্ধী ও হিজড়া
৯৩%৫%০%০%০%১%০%০%১%


২০ মে, ২০২৪

Dhikr for Relief of Distress

 

মানুষের অবস্থা সব সময় অনুকূলে যায় না। কখনো ভালো যায়, কখনো খারাপ সময় ধেয়ে আসে। তাই যেকোনো বিপদে মুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা চাই। তাহলে আল্লাহ তাআলা বিপদ থেকে রক্ষা করবেন এবং শান্তিতে রাখবেন।

যেকোনো বিপদের সম্মুখীন হলে উল্লিখিত দোয়া বেশি বেশি পড়তে পারেন। এটি আলে ইমরানের ১৭৩ নম্বর আয়াত এবং সুরা আনফালের ৪০ নম্বর  আয়াতের (আবার সুরা হজের ৭৮ নম্বর আয়াত) অংশের মিলিত রূপ।


حَسْبُنَا اللَّهُ وَنِعْمَ الْوَكِيلُ، نِعْمَ الْمَوْلَىٰ وَنِعْمَ النَّصِيرُ

উচ্চারণ : হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল, নি’মাল মাওলা ওয়া নি’মান-নাসির’

অর্থ : আল্লাহ তাআলাই আমাদের জন্য যথেষ্ট, তিনিই হলেন উত্তম কর্মবিধায়ক; আল্লাহ তাআলাই হচ্ছে উত্তম অভিভাবক এবং উত্তম সাহায্যকারী।

আশা করা যায়, আয়াতগুলো পড়ে দোয়া করলে অবশ্যই সেই দোয়া কবুল হবে। যেকোনো অন্যায়-অত্যাচার-অবিচারের শিকার হলে অথবা অন্যায়ভাবে কারাবন্দি থাকলে নিচে উল্লিখিত আয়াতটি বেশি বেশি পড়বে। সঙ্গে আল্লাহ তায়ালার দরবারে আন্তরিকভাবে মুক্তির জন্য দোয়া করবে, তাতে ইনশা আল্লাহ মুক্তি মিলবে।

যেভাবে এই দোয়াটি মিল পেয়েছে...
‘হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল’-অংশটি কোরআনের আয়াত। এটি পড়ার কথা পবিত্র সহিহ হাদিসের মাধ্যমে প্রমাণিত। ইবরাহিম (আ.)-কে আগুনে নিক্ষেপ করা হলো এবং রাসুল (সা.) (মুশরিকদের হামলা হবে এমন খবর শুনে হামরাউল আসাদে) উক্ত দোয়াটি পাঠ করেন (বুখারি, হাদিস : ৪৫৬৩; আলে ইমরান, আয়াত : ১৭৩)

এছাড়াও আল্লাহর রাসুল (সা.) এই বিশেষ দোয়াটি পাঠ করার ব্যাপারে উৎসাহিত করেছেন (তিরমিজি, হাদিস : ৩২৪৩; আল-আহাদিস আস-সাহিহা : ১০৭৯)

আর ‘নি’মাল মাওলা ওয়া নি’মান নাসির’ অংশটিও কোরআনের আয়াত; আল্লাহর প্রশংসাসূচক। (সুরা আনফাল, আয়াত : ৪০; সুরা হজ, আয়াত : ৭৮)

আরও পড়ুন : আউজুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজিম কখন পড়তে হয়?

এটি যেকোনো দোয়ার সঙ্গে যুক্ত করে পাঠ করা যায়, এতে কোনো বাধা নেই। যেকোন দুঃখ, কষ্ট, বিপদ, দুশ্চিন্তায় আল্লাহর উপরে পূর্ণ তাওয়াক্কুল প্রকাশের জন্য এখানে উল্লেখিত উপরোক্ত ইসলামিক দোয়া পাঠ করা যায়। আর এর ফজিলত ও সওয়াব রয়েছে।

বিপদে আল্লাহর সাহায্য লাভের দোয়া
আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, কিয়ামতের বর্ণনা শুনে সাহাবারা ভীত হলে রাসুল (সা.) এই দোয়া পড়তে বলেন। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৪৩১)

আরবি :

حسبُنا اللَّهُ ونعمَ الوَكيلُ على اللَّهِ توَكَّلنا

উচ্চারণ : হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিমাল ওয়াকিল— আলাল্লাহি তাওয়াক্কালনা।

অর্থ : মহান আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট, তিনি কতই না উত্তম কর্মবিধানকারী। আমরা আল্লাহর ওপর ভরসা করলাম।

পারিবারিক সুখ শান্তির জন্য দোয়াআরও দোয়া জানতে এখানে ক্লিক করুন।? 

رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا

“রাব্বানা হাবলানা মিন আযওয়া-জিনা অযুররিয়্যা-তিনা কূররাতা আ’য়্যুন, অজআলনা লিলমুত্তাকীনা ইমামা।”

অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততিদেরকে আমাদের জন্য নয়নপ্রীতিকর কর এবং আমাদেরকে সাবধানীদের জন্য আদর্শস্বরূপ কর। (ফুরক্বানঃ ৭৪)।

২১ মার্চ, ২০২৪

ইচ্ছা করে।

 ছয় বছর বয়স থেকে কলেজ জীবন খুব মনে পড়ে। যারা আমাকে ভালো বাসতো, যারা আমার কথা ভাবতো, শিক্ষক, সহপাঠী, আত্নীয় স্বজন, পথচারী, পরিচিত, অপরিচিত, যাদেরকে মনে আছে আর যাদেরকে ভুলে গেছি খুব খুবই মনে পড়ে। মনে হয় অল্প সময়ের মধ্যে সবাইকে যদি দেখতে পেতাম।

৯ মার্চ, ২০২৪

বালিয়াকান্দি মাদ্রাসা





পটাসিয়াম শেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন ৩য় অরবিটালে না গিয়ে ৪ এস এ যায় কেন?

 K(19): 1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 4s1

এখানে, আমরা জানি কোনো কক্ষপথে কতটি ইলেক্ট্রন অবস্থান করবে, তার সূত্র হলো 2(n^2)=2×(কক্ষপথ)^2 সে অনুযায়ী, ৩ নং কক্ষপথে মোট 2×(3)^2=18 টি ইলেকট্রন প্রবেশ করতে পারবে। ৩য় কক্ষপথের শক্তিস্তর ৩টি 3s, 3p, 3d। আমরা জানি, শক্তিস্তর বা অরবিটালের শক্তির পরিমাণ রয়েছে, অর্থাৎ s অরবিটালে s=0, p অরবিটালে p=1, d অরবিটালে d=3. পটাসিয়ামের ক্ষেত্রে ৩য় কক্ষপথে p অরবিটালে ইলেক্ট্রন প্রবেশ করার পর, d অরবিটালে ইলেক্ট্রন প্রবেশ করতে পারে না, কারণ, তাতে স্থিতিশীলতা পাওয়া যায় না, যেহেতু 3d=3+2=5, এক্ষেত্রে 3d এর তুলনায় 4s এর শক্তিমাত্রা কম। 4s=4+0=4. অতএব, 3d এর শক্তিমাত্রা 4s এর তুলনায় বেশি। তাই, ইলেকট্রন আগে কম মাত্রার শক্তিস্তরে প্রবেশ করে, তাই K(19) ও Ca(20) এর পারমানবিক সংখ্যার বিন্যাসে ৩য় কক্ষপথের d অরবিটালে ইলেক্ট্রন না গিয়ে ৪র্থ কক্ষপথের s অরবিটালে প্রবেশ করতে দেখা যায়। [Ca(20):1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 4s2] সম্পূর্ণটাই শক্তিমাত্রার কম থেকে বেশির দিকে প্রবেশ করার বিষয়।

Feartured Post

Astagfirullah

  Astagfirullah

জনপ্রিয় পোস্ট