https://photos.app.goo.gl/YHimyNDZ2KLK64on7
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম, #গল্প , #কবিতা # কালেকশন বাই মো: জালাল উদ্দিন, বি,এসসি,(গণিত, পদার্থ বিদ্যা,রসায়ন বিদ্যা), বি,এড।ব্যাংকার।
★নামঃ মোঃ দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী।
★পিতাঃ মোঃ ইউসুফ সাঈদী।
★মাতাঃ মোছাঃ গুলনাহার বেগম।
★জন্মঃ ২ রা ফেব্রুয়ারী ১৯৪০।
★জেলাঃ পিরোজপুর
★সন্তানঃ রাফিক বিন সাঈদী,মাসুদ বিন সাঈদী, সামিম বিন সাঈদী, নাসিম বিন সাঈদী।
★সংসদ সদস্যঃ ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত টানা ২ বার।
★ দায়ী ইলাল্লহ আত্মনিয়োগঃ ১৯৬৭
তাফসির মাহফিল-
★ চট্টগ্রামঃ চট্টগ্রাম প্যারেড গ্রাউন্ড মাঠে প্রতিবছর ৫ দিন করে একটানা ২৯ বছর।
★খুলনাঃ খুলনা সার্কিট হাউজ মাঠে প্রতিবছর ২ দিন করে একটানা ৩৮ বছর।
★ সিলেটঃ সিলেট সরকারি আলিয়া মাদরাসা মাঠে প্রতিবছর ৩ দিন করে একটানা ৩৩ বছর।
★ রাজশাহীঃ সরকারি মাদরাসা মাঠে প্রতিবছর ৩ দিন করে একটানা ৩৫ বছর।
★বগুড়াঃ বগুড়া ২ দিন করে একটানা ২৫ বছর।
★ ঢাকাঃ ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশনে মাঠে প্রতিবছর ৩ দিন করে ৩৪ বছর।
★ কুমিল্লাঃ ৩ দিন করে একটানা ৩১ বছর।
আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে তার ইসলাম প্রচারে অবদান অতুলনীয়।
★গ্রন্থ রচনাঃ মোট ৭৫ টি।
★১৯৯০ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত রমজান মাসে মক্কা মদিনায় অবস্থান করা তা রুটিনে অন্তর্ভুক্ত।
★ আল্লামা খেতাবঃ ১৯৯১ সালে ইসলামি সার্কেল অফ নর্থ আমেরিকা তাকে "আল্লামা" খেতাব প্রদান করে।
★ কারাবরণঃ ২৮ জুন ২০১০.
★ ইন্তেকালঃ ১৪ আগস্ট ২০২৩ ইং সোমবার।
★★ ২১ বছর শিক্ষানবিশ কাল ৫০ বছর কোরআনের খেতমত ১৩ বছর জালিমের কারাগারে মোট ৮৪ বছর এভাবেই কাটিয়েছেন এই মহান শহিদ- আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী।
হে আল্লাহ তায়ালা -
কোরআনের এই পাখিকে জান্নাতুল ফেরদৌসের পাখি হিসেবে কবুল করুন- আমিন।
https://www.facebook.com/groups/azharifanclubofficial/permalink/3699529066948198/?mibextid=Nif5oz
-------------
Sukhranjan bali
https://www.facebook.com/100081864229099/posts/pfbid05jYGGZFHuXqajBB16UoLEdw7LZGiWaA3cW3LirzVrfBKjVtCWfGa3rzBSK8ww3Sol/?mibextid=Nif5oz
750+250+100+100+250+260
+900+180+1,000+200+175+100(
https://www.facebook.com/profile.php?id=100010740780892&mibextid=ZbWKwLKashem
মেজাজটা তার কেমন ছিল প্রমান দিব আজ,
রাগের জ্বালায় গামছা ছিড়ল, পড়ল মাথায় বাজ।
মাছ পছাল, দু'ঘন্টা গড়াল, করল কত আড়ি,
মুখ খারাপে মার খেল, চলে গেল বাপের বাড়ি।
রাগ করে ভাত না খেয়ে দিন তার গেল,
তারপর ওষুদ খেয়ে, হস্পিটালে যেতে হল।
নিত্যদিনে ছেলে মারা, সংসারের সব কাজ করা
দু দুটো গ্লাস ভাংল, বুঝলাম না তার রাগ ঝাড়া।
গায়ে পানি ঢালা, ডিম ভাংগা চলছে এখনো
কবে তার রাগ যাবে, আল্লাহ জানে ভালো।
কর্মের ফলাফল নিয়তের উপর নির্ভর করে।