১।আমার বিক্রি করা জমি রেজিষ্ট্রেশন করা জরুরি প্রয়োজন। বিলম্বের কারণে আমাকে ক্রেতাদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
২।মন্তাজ ভাই ১১ শতাংশ, কুদ্দুছ ৫.৪০ +২ =৭.৪০,ইব্রাহিম ২শতাংশ, মনছুর ২, বড় ভাই ২+সুকুর আলী ১.৪০, আশ্রাফ ৮.৮ শতাংশ ।
৩।মনছুর কুদ্দুছের কাছে ৫.৬ শতাংশ , ইব্রাহিম কুদ্দুছের কাছে ৫.৬ শতাংশ পাওনা। বড় ভাই কুদ্দুসকে দেনা ৫.৪ শতাংশ, বড় ভাই কে মুনছুর দিবে ১.৪০ শতাংশ, বড় ভাই কে ইব্রাহিম দিবে ১.৪০ শতাংশ যা শুকুর আলীর দখলে আছে।
৪। আমার ব্যাংক রিন ৯ লক্ষ,ব্যাংক চাহিবামাত্র দিতে হবে।
৬। সকলকে পরকালের কথা মনে করাতে হবে।
৭। মনছুরের বাড়ি ৫ শতাংশ যা মনছুরের নামে। বড় ভাই বলছেন এটা সবাই ভাগ পাবে।আমি মনে করি কুদ্দুস কিনে দিয়েছে। এটা তার পাওনা।
৮। মুনছুরের বাড়ির ৫ শতাংশ এবং সরকার বাড়ি ৩৭ শতাংশ বাদে আমার মোট জমি ৫২.৫৩ শতাংশ। অন্য ভাইদের ৫২.৫৩+৯.২৫=৬১.৭৮ শতাংশ (৩৭ শতাংশ সহ)।
৯। মনছুর ৮০০০/ টাকা পাবে,২০০০/২০০১ সালে নেওয়া। কয়েক বার দেওয়ার চেষ্টা করে ও দিতে পারিনি।
১০। মাথা ইদানিং হ্যাং হয়ে যায়। কাজ করে না, হতাশ হয়ে যাই, আল্লাহ হেফাজত কর।
১১। আমার সম্পদ সব নিজের হাতে নিচ্ছে।
১২। আমার মোবাইল নিজের কন্ট্রোল এ রাখে।আমাকে কোথাও একা যাইতে দেয় না।বাজারে গেলে দ্রুত না এলে ফোন করে।আমার বালিয়াকান্দি বাড়ির জমির খাজনা দিতে দেয় না।
১৩। এল পি আর এ থাকার সময় আরিয়ানকে নিয়ে স্কুলে যেত না,আমাকে ও পাঠাত না।শুধু আমাকে পাহারায় রাখছে যাতে টাকা পয়সা কাউকে দিয়ে না দেই।এফ ডি আর করার সময় ওর নামে কিছু দিতে বলেছিল, তবে সব গুলো তে নমিনী করা আছে। কিছু দিন আগে এক লাখ ওর নামে দিয়েছি।আমার নামের ডিপিএস সবসময়ই বলে ওটাত তার।কেনা জমি সব ওর নামে দিতে বলে। অজুহাত খরচ কম হবে।আমার নামে ১০ শতাংশ জমি বর্তমান বাড়ি , গ্রামের বাড়িতে ১৩.৭ শতাংশ আছে।
১৪। বংশগত কারণে সব সময়ে কটু ভাষা ব্যবহার করে। মাঝেমধ্যে ভাবি হয়তো অনিচ্ছাকৃত।
১৫। আমার বিক্রি করা জমি রেজিষ্ট্রেশন করব তাতে ওর আপত্তি কেন? ভাই ত বারবার বলে আয় তোদের টা কিভাবে নিবি নে।যদিও আমরা যে ভাবে চাব সেভাবে দিবে না।আমরা যদি না যাই, ঝগড়া করে আদায় না করি তাহলে ত সমাধান হবে না।তার অপরাধ তাকে পরকালে জবাব দিতে হবে এটা তাকে স্মরণ করাচ্ছি,করাতে হবে।আমি ক্রেতা কে যে কষ্ট দিব তার দায়িত্ব আমার।
১৬। তোমাদের মা, তাই পাগল হলেও তোমরা খারাপ বা কটু ভাষায় কথা বলবে না। আল্লাহ পিতামাতার সাথে উহ শব্দ করতেও নিষেধ করেছেন অর্থাৎ বিরক্তি প্রকাশ করা যাবে না।
০১/১১/২০২৪
১৭। আল্লাহ ধৈর্যশীলদের পছন্দ করেন।তারপর মা-বাবা বলে কথা।তোমার মা যেভাবে টাকা চাইল তা দু:খ জনক। তবে তুমি ধৈর্যের সাথ জবাব দিয়েছ।তাছাড়া বউদের কে এবং তাদের মা-বাবা কে মনে হয় সহ্য করতে পারেনা হয়তো খরচ বেশি করায়। হয়তো নিজের অভিজ্ঞতা। আমার সব কিছু তার তদারকিতে।জমি যা কেনা তার নামে। এখন জমি কেনার জন্য যে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা দেওয়া তাও তার দখলে। একারণে কিছু বলতে পারছি না আবার সহ্য করতেও কষ্ট হয়।আমার বাড়ির জমির ব্যাপার এ যা করছে তা ও সহ্য করার মত না।আল্লাহ ভরসা।০৮/১২/২০২৪
১৮। দোকানের সামনে ২.৫ শতাংশ,
বাড়ি ২.৫ শতাংশ, বাশ বাগান ২.৭ শতাংশ,
বাশ বাগানের উত্তর পাশে বাগান ২.৬ শতাংশ,
বাশ বাগানের পশ্চিমে ১.৮ বা ২.৫ শতাংশ,
পুকুর ১.৭ শতাংশ, অন্য সব নাল বা চাষের জমি।
মাঠে বা নাল বিক্রি মন্তাজ ভাই ১১ শতাংশ,
কুদ্দুস ১১ শতাংশ, চার ভাইকে ৮, আশ্রাফ ৮.৮ শতাংশ মোট ৩৮.৮ শতাংশ।
মোট জমি ৫২.৫ শতাংশ।
Chatgpt :
প্রশ্নের ভিত্তিতে সমাধানটি হতে পারে নিম্নরূপ:
১। সবার মূল জমির অংশ:যা আমার কাছে পাওনা।
- মন্তাজ ভাই: ১১ শতাংশ
- কুদ্দুছ: ৭.৪০ শতাংশ
- ইব্রাহিম: ২ শতাংশ
- মনছুর: ২ শতাংশ
- বড় ভাই: ২ শতাংশ
- সুকুর আলী: ১.৪০ শতাংশ(মুল হিসাবে ধরা হয় নাই)
- আশ্রাফ: ৮.৮ শতাংশ।মোট
২। দেনা-পাওনার ভিত্তিতে জমির অংশ পরিবর্তন:
- মনছুর কুদ্দুছের কাছে ০.৬ শতাংশ জমি পাওনা।
- ইব্রাহিম কুদ্দুছের কাছে ৫.৬ শতাংশ জমি পাওনা।
- বড় ভাই কুদ্দুছের কাছে ৫.৪০ শতাংশ দেনা।
- আমি কুদ্দুসকে দেনা ৫.৪০ +২ শতাংশ।
- বড় ভাইকে মনছুর ১.৪০ শতাংশ জমি দিবেন।
- বড় ভাইকে ইব্রাহিম ১.৪০ শতাংশ জমি দিবেন।
- আমি বড় ভাই কে দিব ১.৪০+২ শতাংশ, যা বর্তমানে সুকুর আলীর দখলে রয়েছে।(১.৪০ শতাংশ হিসাব সমুহ মুল জমির হিসাবে ধরা হয় নাই।)
৩। চূড়ান্ত হিসাব:
- কুদ্দুছের মোট জমি থেকে মনছুর ও ইব্রাহিমের পাওনা ৫.৬ + .৬ = ৬.২*২=১২.৪ শতাংশ বাদ যাবে।
- বড় ভাই ৫.৪ শতাংশ দেনা মেটানোর মাধ্যমে কুদ্দুছের জমি থেকে মুক্তি পাবেন।
- মনছুর ও ইব্রাহিম তাদের প্রাপ্য ১.৪০ শতাংশ জমি বড় ভাইকে দিবেন , যা সুকুর আলীর দখলে আছে।
- আমার থাকবে ৫২.৫-(১১+১১+৮+৮.৮)=১৩.৭ শতাংশ
এই দেনা-পাওনার পরে জমির মালিকানায় পরিবর্তন আসবে এবং সঠিক অংশগুলো বুঝে নিতে হবে।
বালিয়াকান্দি বাড়ির ২০ শতাংশ, পুরাতন বাড়ির কাছে ১৬.৫ শতাংশ আমার টাকায় কেনা যা তোমার মায়ের নামে, বাড়ির টা হাফ।বরতমানে লিলির কাছ থেকে ১৩.৭৫ শতাংশ, পিলির কাছ থেকে ৬+৭ শতাংশ কেনা।আলমগীর এর কাছে ১০০০০০/ টাকা পাওনা।
Feartured Post
Electronic Bill
বিদ্যুৎ বিল জুন২৫
জনপ্রিয় পোস্ট
- এক সকালে বেরসিক মোবাইলে আল কুরআন পড়ছিল। স্ত্রী বলল, তুমি মোবাইল চালাচ্ছ অথচ আমাকে একটু সময় দিচ্ছ না। বেরসিক বলল, আমি কুরান তেলাওয়াত করছি। ক...
- অদ্যকার বিদায়ী সভার সভাপতি মাননীয় উপ-মহাব্যবস্থাপক, উপস্থিত সহকারী মহাব্যবস্থাপক এবং আমার শ্রদ্ধেয় ও প্রাণপ্রিয় কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। ...
- লেখক ~ Admin (আল কুরআন, সুরা ইয়াছিন -৫৩ হতে ৮৩ অবলম্বনে) শুরু আল্লাহর নামে। ভরপুর যিনি রহিম রহমানে। কেয়ামত আল্লাহর হুকুম, শুধু একটি ...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন